প্রেস সচিব জানান, মাইনাস টু ফর্মুলা নিয়ে সরকার কিছু ভাবছে না। এ সময় তিনি জানান, লুটপাট, দুর্নীতি ও জুলাই-আগস্ট গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের এদেশে রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই।
রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাত সংস্কারে গঠিত ছয় কমিশন ১৫ জানুয়ারির মধ্যে প্রতিবেদন দেবে এবং সবার সঙ্গে আলোচনা করেই এ নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে বলে জানান তিনি। একটি ভালো নির্বাচন উপহার দেয়া সরকারের লক্ষ্য বলে উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য সরকার ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করেছে। এসব কমিশনের কাজ শেষ পর্যায়ে। সরকার বরাবরই বলে আসছে, সংস্কার কমিশনগুলো তাদের সুপারিশ দিলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করা হবে। পরে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করা হবে।
তবে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে বারবার নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি তোলা হচ্ছে। এসব দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইতোমধ্যে স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য দুটি সময়সূচি তারা নির্ধারণ করেছেন। এর একটি হলো চলতি বছরের ডিসেম্বরে, আরেকটি ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে। সেটা নির্ভর করবে রাজনৈতিক দলগুলোর চাওয়ার ওপর। এবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবও সেটা পরিষ্কার করলেন।