গোলের জন্য ব্রাইটন শট নেয় ২৪টি, এর কেবল ৭ ছিল লক্ষ্যে। বল দখলে বেশ পিছিয়ে থাকা ব্রেন্টফোর্ডে ৮ শটের তিনটি ছিল লক্ষ্যে।
ম্যাচের শুরু থেকে ব্রেন্টফোর্ডেকে চাপে রাখে ব্রাইটন। একের পর এক আক্রমণে কঠিন পরীক্ষা নেয় ফাবিয়ানের শিষ্যরা।
ফিনিশিংয়ে দুর্বলতা ভীষণ ভুগিয়েছে স্বাগতিকদের। ৫৯ শতাংশ সময় বল দখলে রাখা ব্রাইটন প্রথমার্ধে গোলের জন্য এগারোটি শট, এর তিন ছিল না লক্ষ্যে। পেনাল্টি স্পটের কাছ থেকে তাদের হেড, শট গেছে ক্রসবারের বেশ উপর দিয়ে।
মাঝে মধ্যে দুয়েকটা পাল্টা আক্রমণে গা ঝাড়া দেওয়ার চেষ্টা করেছে ব্রেন্টফোর্ড। তবে প্রথমার্ধে তেমন কোনো পরীক্ষা নিতে পারেনি তারা। চার শটের কেবল একটি ছিল লক্ষ্যে।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা চলে প্রায় একই গতিতে। ব্রেন্টফোর্ডের আক্রমণের ঝাপটা সামলে প্রতি-আক্রমণের চেষ্টা করে ব্রাইটন। কয়েকটা সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি দলটি। খেলার ৮০ মিনিটে শেষবার সুযোগ পেয়েছিল ব্রাইটন। বাকি সময়ে তেমন কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি কেউই।
১৮ ম্যাচে ৬ জয়ের ২৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ১০ নম্বরে ব্রাইটন। সমান ম্যাচে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে ১১তে উঠে এসেছে ব্রেন্টফোর্ড।