খেলার ১৪ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল বার্সা। বক্সে রাফিনিয়াকে দারুণ এক পাস দেন লামিনে ইয়ামাল। কিন্তু ওয়ান-অন-ওয়ানে শটটি লক্ষ্যে রাখতে পারেননি এ ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।
বার্সেলোনা সুযোগ পেলেও গোল আদায় করতে পারেনি। কিন্তু এমন সুযোগ পেয়েছিল স্বাগতিক ডর্টমুন্ডও। তারাও পারেনি গোল আদায় করতে। বক্সের বাইরে থেকে উড়িয়ে বল মারেন অস্ট্রিয়ান মিডফিল্ডার মার্সেল সাবিৎজার। দুই দলের প্রথমার্ধ শেষ হয় গোল মিসের মহড়া থেকে।
বিরতির পর ম্যাচের ধরণ পাল্টায়। খেলার ৫২ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে দেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড রাফিনিয়া। দানি ওলমোর থ্রু বল ধরে বক্সে ঢুকে চমৎকার শটে বল জালে জড়ান তিনি। যা তার চলতি মৌসুমে ১৭তম গোল। আর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ষষ্ঠ।
ম্যাচের লিড ধরে রাখতে পারেনি বার্সেলোনা। খেলার ৬০ মিনিটে পেনাল্টি পায় ডর্টমুন্ড। গুইরাসিকে বক্সে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন বার্সেলোনার ডিফেন্ডার পাউ কুবারসি। সফল স্পট কিকে ডটমুন্ডকে এগিয়ে দেন অস্ট্রিয়ান তারকা শেহরু গুইরাসি। তাতে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ১-১।
খেলার ৭৫ মিনিটে আবারো বার্সেলোনাকে এগিয়ে দেন বদলি নামা স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড তোরেস ২-১। বার্সার এই লিড বেশিক্ষণ থাকেনি। খেলার ৭৮মিনিটে তার গোলের ফের গুইরাসির গোলভ। তাতে ম্যাচে ফেরে ডর্টমুন্ড ২-২।
খেলার ৮৫ মিনিটে ডটুমন্ডের জালের শেষ পেরেক ঠুকে দেন তোরেস। তাতে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৩-২। বাকি সময়ে গোল না হলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বার্সেলোনা। এই জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ইতিবাচক পরির্বতন হয়েছে বার্সেলোনার। ৬ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ১৫। আর শীর্ষে থাকা লিভারপুলের পয়েন্ট ১৮।