সুকরুণ রাত ভেদ করে আসে প্রভাত সূর্য ওঠে, কেউ ছোটে সঠিক পথে, কেউবা আড় পথে। "তবু যেন জীবন অবিচল "! চলবে, চলছে। আমাদের স্বপ্নিল নগরীর রিসোর্টে স্বপ্ন দেখে বা স্বপ্ন উৎসবে থেমে নেই কেউ। এখানে টিকে থাকার জন্যে,
"কেউ করে জব কেউ বা ধরে বাপ"!! [মাইয়ার বাবা বা নিজের বাবা]
রিসোর্টের কোণে পড়ে থাকা সম্ভাবনাময় তরুনও স্বপ্ন দেখে জীবন রাঙ্গাবে জ্যোৎস্না রাতের জোনাকির শান্তির আলোর মত আলোকিত ভাবে।
"জীবন চালানোর শিক্ষাকে করে পুঁজি ছিঁটকে যাবা ব্যাচেলর ও চাকরি খোঁজে রোজই"!
কেউ করে অফিস কেউবা আবার হয় সেলফিস। স্বপ্নের তরুণ স্বপ্ন দেখে দু[চোখ] ভরে পাড়ি দিবে শিক্ষা নদীর দীর্ঘায়ত পথ। সে ফিরবে একরাশ রৌদ্রজ্জ্বল দিনের মত আশা নিয়ে।
কিন্ত, রিসোর্টের ভিতরে থাকা কালো মেঘ তাকে নিয়ে যায় হতাশার দেশে।
"মাইয়া ধইরা,নিশা পানি জ্বালাইয়া চিল্লায় সাধ্য কার তাকে সামলায়"।
দিনশেষে, কেউ খোঁজে জব আবার কেউ বা করে ব্লো[জব] দেখা যায় সূর্য নামলেই হয়না জীবনের কোন লাভ।।