Desh Sangbad
Desh Sangbad
শিরোনাম: ■ রোগী খরায় ক্ষতিগ্রস্ত কলকাতার হাসপাতাল ■ খুবি শিক্ষার্থীদের মারধর, ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া ■ তারা মনে করছে ঠান্ডা হয়ে গেছি, আমি ঠান্ডা হই নাই ■ নির্বাচনী রোডম্যাপ পেলে কেউ ষড়যন্ত্রের সাহস পাবে না ■ দেশ, সার্বভৌমত্ব ও অস্তিত্বের প্রশ্নে আমরা সবাই এক ■ দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে ■ সংলাপে যেসব বিষয়ে কথা হয়েছে, জানালেন আসিফ নজরুল
শ্বেতপত্র কমিটির প্রতিবেদন
মন্দ ঋণ দিয়ে ২৪টি পদ্মা সেতু ও ১৪টি মেট্রোরেল করা যেত
Published : Monday, 2 December, 2024 at 1:22 PM, Update: 02.12.2024 1:32:15 PM

মেট্রোরেল ও পদ্মা সেতু

মেট্রোরেল ও পদ্মা সেতু

আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিগত ১৫ বছরে দেশের ব্যাংক খাতে যে পরিমাণ মন্দ ঋণ তৈরি হয়েছে, তা দিয়ে ২৪টি পদ্মা সেতু ও ১৪টি মেট্রোরেল করা যেত বলে জানিয়েছে শ্বেতপত্র কমিটি।

এছাড়া বিগত সরকারের আমলে গত ১৫ বছরে অর্থনীতির সব খাতের মধ্যে দেশের ব্যাংক খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মন্দ ও খেলাপি ঋণের পরিমাণ আকাশ ছুঁয়েছে বলে জানিয়েছে শ্বেতপত্র কমিটি।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি। সংবাদ সম্মেলনে উঠে এসেছে এসব তথ্য।

শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রতিবেদনে ব্যাংক খাতে দুর্নীতি ও অনিয়মের জন্য ঋণ কেলেঙ্কারি, প্রতারণা, ভুয়া ঋণ ও ঋণের অপব্যবহারের বিভিন্ন ঘটনা চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় মদদে ব্যাংক দখলে সহায়তা করা হয়েছে তা উঠে এসেছে। ব্যাংক খাত থেকে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে যে অর্থ লুট করা হয়েছে, তার বড় অংশই পাচার হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিগত সরকারের আমলে ব্যাংক থেকে যেসব ঋণ দেওয়া হয়েছে, সেখানে রাজনৈতিক প্রভাব স্পষ্ট ছিল। আর এই প্রভাব ব্যাংকিং খাতের সংকটকে আরো গভীর করেছে।

আলোচ্য সময়ে যে পরিমাণ ঋণ মন্দ বা বিপর্যস্ত হয়েছে, তা ১৪টি ঢাকা মেট্রো সিস্টেম অথবা ২৪টি পদ্মা সেতু নির্মাণের খরচের সমতুল্য। ক্রমাগত ঋণখেলাপি ও হাই প্রোফাইল কেলেঙ্কারি আর্থিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করেছে এবং মূলধনকে উৎপাদনশীল খাত থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে।

এতে আরও হয়, বিগত সরকারের আমলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের ব্যাংক খাত। নামে-বেনামে ঋণ বের করা, বিদেশে অর্থপাচারসহ কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তনের মতো ঘটনাও ঘটেছে। ফলে ব্যাংক খাতের প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন নেমে গেছে শূন্যের কোঠায়, এখন যার চড়া মূল্য দিচ্ছে ব্যাংকসহ পুরো দেশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রবাসে কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো গত ১০ বছরে ভিসার জন্য হুন্ডির মাধ্যমে ১৩.৪ লাখ কোটি টাকা লেনদেন করেছে। এই টাকা ঢাকা এমআরটি লাইন-৬ (উত্তরা থেকে মতিঝিল) নির্মাণ ব্যয়ের চার গুণ। সিন্ডিকেট এবং এই শোষণমূলক নিয়োগের কারণে অভিবাসী শ্রমিকরা ন্যায্য কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত হয়েছেন এবং দেশে রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমেছে।

দেশ সংবাদ/এসএইচ


আপনার মতামত দিন
ছয় মাসে খেলাপি ঋণ ‘দ্বিগুণ’ হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক
Sunday, 1 December, 2024
রিজার্ভ বাড়ল ৩৫ কোটি ৫৯ লাখ ডলার
অর্থনৈতিক প্রতিবেদক
Thursday, 28 November, 2024
ভারত থেকে ২ লাখ ডিম আমদানি
যশোর প্রতিনিধি
Sunday, 24 November, 2024
রেমিট্যান্স প্রবাহ এ মাসে আরও ঊর্ধ্বমুখী
নিজস্ব প্রতিবেদক
Sunday, 24 November, 2024
আবারও তারল্য সুবিধা পেলো তিন ব্যাংক
নিজস্ব প্রতিবেদক
Tuesday, 19 November, 2024
আরো খবর
সর্বশেষ সংবাদ
আরো খবর >>
https://deshsangbad.com/ad/1699508455_1491666999_th.jpg
সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুকে আমরা
সম্পাদক
এফ. হোসাইন
উপদেষ্টা সম্পাদক
ব্রি. জে. (অব.) আবদুস সবুর মিঞা
ঠিকানা
৮০২ ভিআইপি রোড, কাকরাইল
ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ।
Developed & Maintenance by i2soft
যোগাযোগ
ফোন: +৮৮ ০২ ৪৮৩১১১০১-২
মোবাইল: +৮৮ ০১৭১৩ ৬০১৭২৯
ইমেইল: [email protected]
up