সঠিক বর্জ্য নিষ্কাশনে ডেঙ্গুঝুঁকি ৫০ শতাংশ কমে যায় বলে জানিয়েছে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা ও প্রতিরোধে করণীয় বিষয়ে জনসচেতনতামূলক এ বৈঠকে বলা হয়। সেখানে বক্তারা এ বছর ডেঙ্গু মশা নিধনের প্রয়োজনীয় ওষুধ প্রয়োগের ক্ষেত্রে রাজধানীসহ দেশের প্রায় সব সাধারণ জনগণ বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ডেঙ্গুর বিষয়ায়ক এ বৈঠক হয়।
বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমসিএ) এ বৈঠকের আয়োজন করে। বিপিএমসিএর সভাপতি এমএ মুবিন খান এতে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে ডা. মো. জাফরউল্লাহ চৌধুরী মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
চিকিৎসা শিক্ষা অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মো. হুমায়ুন কবির তালুকদার জানান, ডেঙ্গু পরিস্থিতি গুরুতর আকার নিয়েছে। তিনি মশার সংখ্যা কমানোসহ মশার সংস্পর্শ হ্রাসে জোর দেন।
বিপিএমসিএর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, নিয়মিতভাবে পানির পাত্রগুলো খালি করা ও পরিষ্কার করে সঠিক বর্জ্য নিষ্কাশন পদ্ধতি ব্যবহার করা এবং সঠিক নিষ্কাশন নিশ্চিত করতে পারলে ডেঙ্গুর ঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ কমে যায়।