যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২ লাখ ৩১ হাজার ৯২০ পিস মুরগির ডিম আমদানি করা হয়েছে। মূলত বাজারের ডিমের মূল্যবৃদ্ধি রোধে এই আমনাদি করেছে সরকার। ভারতের মা সিদ্ধেশ্বরী এন্টারপ্রাইজের মাধ্যমে এই ডিমগুলো আমদানি করছে বাংলাদেশের রূপালি এন্টারপ্রাইজ।
রোববার এ তথ্য জানান বেনাপোল কাস্টমসের চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান।
তিনি বলেন, পরীক্ষা শেষ করে ডিমগুলো দ্রুত ক্লিয়ারেন্স দেওয়া হবে। ডিম আমদানিতে এখন থেকে ২৫ শতাংশের পরিবর্তে ৫ শতাংশে শুল্কায়ন করা হচ্ছে।
এতে বাজারে ডিমের দাম কমবে মন্তব্য করে আমদানিকারকরা জানান, ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই শুল্ক সুবিধা পাওয়া যাবে। ডিমের চালানটি ছাড় করার জন্য বেনাপোল কাস্টমস হাউসে কাগজপত্র দাখিল করেছে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ইন্টেল ইন্টারন্যাশনাল।
এরপর চলতি বছরে ১৫ সেপ্টেম্বর উৎপাদক থেকে শুরু করে পাইকারি ও খুচরায় ডিমের নতুন দাম বেঁধে দেয় সরকার। সেই হিসেবে ডিম উৎপাদক পর্যায়ে প্রতি পিস ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি ১১ টাকা এক পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।