শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতদের মধ্যে ইমরান হোসেন (৩২) নামে একজনের পরিচয় পাওয়া গেলেও অন্যদের নাম-পরিচয় এখনও জানা যায় নি। নিহত ইমরান হোসেন নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার অফিসার কলোনির আব্দুর খালেকের ছেলে।
বগুড়ায় শেখ হাসিনাসহ ১২২ জনের নামে হত্যা মামলা
এ বিষয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম জানান, মজুমদার প্রোডাক্টস লিমিটেড নামের ওই কারখানায় ৫০ ফুট উচ্চতার রিজার্ভ ট্যাংকে তেল সংরক্ষণ করা ছিল। চারজন শ্রমিক ট্যাংকের চূড়ায় বৈদ্যুতিক ওয়েলডিং মেশিন দিয়ে মেরামতের কাজ করছিলেন। এ সময় রিজার্ভ ট্যাংকটি বিস্ফোরণ হলে চারজন শ্রমিকের দেহ ঝলসে যায় এবং তারা নিচে পড়ে যান। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, নিহতদের নাম-পরিচয় সংগ্রহ করে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।