শিরোনাম: |
রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের সওগাত নিয়ে শুরু হলো পবিত্র মাহে রমজান। ইসরায়েলি বাহিনীর একের পর এক হামলায় মধ্যেই রমজানকে স্বাগত জানালো যুদ্ধ বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বাসিন্দারা। আর তাই তাদের জন্য ত্রাণ পাঠিয়েছে বাংলাদেশসহ ৯ টি দেশ। মিসরের বিখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক সংস্থা আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউজের মাধ্যমে এই ত্রাণ পাঠানো হয়।
জানা যায়, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউজের মাধ্যমে গাজায় ত্রাণের যত চালান গেছে তার মধ্যে সবচেয়ে বড় চালান এটি। ত্রাণ হিসেবে এ চালানে প্রায় ২ হাজার টন খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রী পাঠিয়েছে দেশগুলো।
বাংলাদেশ ছাড়াও আটটি দেশ ত্রাণের এই চালানে যুক্ত হয়েছে, দেশগুলো হলো: ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানি।
এক বিবৃতিতে আল আজহার অ্যান্ড চ্যারিটি হাউজ জানায়, গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ত্রাণের যত চালান গেছে, সেসবের মধ্যে এই চালানটি বৃহত্তম।
মিসরের আরহাম অনলাইনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটির মুখপাত্র আবদেল-আলীম কাশতা বলেছেন, ত্রাণ পণ্যবাহী ট্রাকগুলো মিসরের উত্তর সিনাই থেকে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ের মাধ্যমে গাজায় প্রবেশ করবে।
বিভিন্ন সূত্র হতে জানা গেছে, ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ বাঁধার পর থেকে রমজান শুরুর আগ পর্যন্ত মোট ৪ হাজার টন ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা পণ্য পাঠিয়েছে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি।
দেশ সংবাদ/এসএইচ
আপনার মতামত দিন
|